শিহাব ভাই এখন কোথায় আছে দেখবো | শিহাব এখন কোথায় - এই পোস্ট থেকে টাকা ইনকাম করুন

শিহাব ভাই এখন কোথায় আছে দেখবো | শিহাব এখন কোথায় - শিহাব ভাই পায়ে হেঁটে হজে যাচ্ছেন


এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবেন আমাদের এই পোস্টে? 

সিহাব ভাই এখন কোথায়,
শিহাব ভাই কিভাবে পায়ে হেঁটে হজে যাবে,
সিহাব ভাই কিভাবে সমুদ্র পার করবে,
সিহাব ভাই এখন কোন দেশে আছেন,
শিহাব ভাই কেনো পায়ে হেঁটে হজে যাচ্ছেন,
শিহাব এখন কোন জায়গায় আছেন,
শিহাব ভাই কে,
শিহাব ভাই কি করেন,


আপনিও অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এখন আপনি যে পোস্ট পড়ছেন সেরকম পোস্টগুলো আপনিও লিখে অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা আয় করুন যদি আপনি জানতে চান কিভাবে পোস্ট লিখে অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করবেন তাহলে আমাদের আরো একটি পোস্ট লেখা আছে এবং সেই পোস্টে ভিজিট করে আপনি দেখুন কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় পোস্ট লিখে,  Read More:  পোস্ট লিখে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম


শিহাব ভাই এখন কোন দেশে আছে 

 
আপনি নিশ্চয়ই জানেন শিহাব চতুর নামক সাহসী তরুণ ভারতের কেরালা থেকে পায়ে হেঁটে হজে যাওয়ার জন্য রওনা দিয়েছেন আর তার যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে সে বেশ কয়েকটি সমস্যার সম্মুখীন করেছিল তবে সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভালোবাসা নিয়ে হজের উদ্দেশ্যে ঘরছাড়া এই যুবক ও তিন সাল থেকে এখন রাতারাতি সেলিব্রেটিদের মতো জনপ্রিয় হয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকলেই তার খবর চোখে পড়ে 

হাজার হাজার মানুষ তার সাথে একবার দেখা করার জন্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকেন শিহাব যে রাস্তা দিয়ে হজের দিকে রওনা দিচ্ছে আগে থেকেই সেখানে অনেক মানুষের ভিড় জমে থাকে শুধুমাত্র একনজর তাকে দেখার জন্য এছাড়াও মানুষ তাদের সাহায্য করার জন্য প্রচন্ড আগ্রহ প্রকাশ করছে 

সে যখন ঘর থেকে বের হয়েছিল তখন তিনি রাতের বেলা এলাকার বিভিন্ন মসজিদে থাকার চিন্তা ভাবনা করেই বের হয়েছিল কিন্তু এখন সে এতটাই জনপ্রিয়তা পেয়েছে যে মানুষ তার কাছ থেকে সময় নিয়ে রাজপ্রাসাদের মতো বাড়ি কিংবা ফাইভ স্টার হোটেলে তার থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করছেন প্রায় দুই মাস যাবত তিনি পায় এটা গন্তব্যের দিকে এগিয়ে চলেছে আর যখনই নামাজের সময় হচ্ছে তখন আশেপাশের কোন মসজিদ কিংবা মসজিদ না থাকলে রাস্তার পাশেই তিনি নামাজ পড়ছেন 

একজন সাধারন মানুষ কিভাবে প্রায় দুই মাস পর্যন্ত পায় এটা এতদূর যেতে পারে তিনি কি আগে থেকেই কোনো প্রশিক্ষণ নিয়ে ছিল আসলে শিহাব যখন সৌদি রবি ছিল তখন থেকেই তার ইচ্ছে ছিল তিনি পায়ে হেঁটে হজে যাবেন তাই তিনি প্রায় একমাস পায়ে হাঁটার প্র্যাকটিস করেছিল তারাই প্রশিক্ষণ এবং আত্মবিশ্বাসের জুড়ে তিনি প্রতিদিন 25 কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে পাড়ি দিচ্ছেন 

আধুনিক যুগে তিনি চাইলে যে কোন যানবাহনের জোরে অনায়াসে হজে যেতে পারত কিন্তু সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভালোবাসা থেকে তিনি এমন প্রতিজ্ঞা করেছেন শিহাব তার মতো করে প্রতিজ্ঞা করলেও এ সিদ্ধান্ত যখন বাস্তবায়ন হচ্ছিল মানে সে যখন পায়ে হাটা শুরু করল তখন তার সামনে বিভিন্ন ধরনের বাধা আসতে শুরু করেন এর মধ্যে প্রথমেই সবচেয়ে বড় বাধা দিচ্ছিল সেটি হল বিভিন্ন দেশের ভিসা কারণ সে আবার গেলেও সেখানকার সরকারের পার্মিশন ঠিকই লাগবে কেরালা থেকে সৌদি আরবের মক্কা পর্যন্ত পৌঁছাতে তাকে বেশ কয়েকটি দেশের বর্ডার অতিক্রম করতে হবে তবে ইতিমধ্যেই এই ব্যাপারে 1286 অনেকটা সাহায্য করেছে 

তবে সৌদি আরবের ভিসা দেওয়া সম্ভব হয়নি তবে শুনলে অবাক হবেন সৌদি আরবের সরকার সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়েছেন সৌদি আরবের সরকার যখন জানতে পারে ভারতের একজন সাধারণ নাগরিক 8644 কিলোমিটার দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সৌদি আরবে হজ করার জন্য পায়ে হেঁটে রওনা দিয়েছে তখন সৌদি সরকার অনেক খুশি হয়েছেন আর পাশাপাশি অবাক হয়েছেন কারণ তিনি বুঝতে পারছিল না আসিয়া কিভাবে পাইরেট এতদূর পৌঁছাবেন কিন্তু তাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য সৌদি সরকার তাকে সৌদি আরবে আসার পারমিশন দিয়েছে দ্বিতীয় সংখ্যাটি হল সে কিভাবে সমুদ্র পার হবেন নাকি কোন যানবাহন ব্যবহার করেন এছাড়াও শিহরিত ভারতীয় নাগরিক  

তাই মরুভূমির মতো এমন জায়গা পারি তো তার জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাবে সে সমুদ্র কিংবা মরুভূমি কিভাবে পার হবে আসলে আমাদের পৃথিবী অনেক উন্নত হচ্ছে মাত্র একটি ফোনে মাধ্যমেই আমরা সব কিছুর খবর নিতে পারিনি ঠিক একইভাবে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিহাব গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে মরুভূমিতে ঠিকই তার রাস্তা খুঁজে নেবে 

কিন্তু প্রশ্ন হল সমুদ্র কিভাবে পায়ে হেঁটে পার হবেন কারণ সমুদ্র পায়ে হেঁটে পার হওয়া সম্ভব নয় আর অন্যদিকে যানবাহন তো তিনি ব্যবহার করবে না তাহলে পার হবে কীভাবে এটি বোঝার জন্য একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করুন 76 যাত্রা শুরু করেছে ভারতের কেরালা থেকে সেখান থেকে তিনি কর্ণাটক রাজ্যে পৌঁছে গেছেন আর সেখান থেকে মহারাষ্ট্র গুজরাট পার হয়ে রাজস্থানের মধ্য দিয়ে তিনি পাকিস্তানে ঢুকে পড়বে এরপর সম্পূর্ণ পাকিস্তান পায়ে হেঁটে পৌঁছে যাবে ইরানের আর সেখান থেকে ইরাকের মধ্য দিয়ে কুয়েতের মরুভুমিতে পার হয়ে তিনি সৌদি আরবে পৌঁছে যাবেন আর সৌদি আরব পৌঁছানোর পর তিনি হজের উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন তার স্বপ্ন পূরণ হবে আর এই দীর্ঘ লম্বা পথে তার সামনে কোন সমুদ্র পড়বে না তিনি যেহেতু পায়ে হেঁটে হজে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাই তিনি আগে থেকেই ভেবে চিন্তে তার রাস্তার নির্ধারণ করেছেন আর এই কারণেই তার কোন সমুদ্র পার হতে হবে না